০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪, ৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নাঙ্গলকোটে কলেজ অধ্যক্ষ কর্তৃক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচার, থানায় অভিযোগ

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় : ০৭:২০:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ১২৬ দেখেছেন

ইমরান হোসেন সোহান, নাঙ্গলকোট
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট হাছান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাছান অনির বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার দুপুরে নাঙ্গলকোট প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সংবাদ সম্মেলনে অনির নেতৃত্বে যাদের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে মঙ্গলবার বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যমে অপপ্রচার করা হয়েছে তারা ওই ঘটনায় অনির কোন সম্পৃক্ততা নেই বলে বক্তব্য প্রদান করেন।
অনির নেতৃত্বে হামলা করে আহত করা হয়েছে বলে যাদের নাম ব্যবহার করা হয়েছে তাদের মধ্যে ফয়সাল ও জাবেদ বলেন, আমাদের শ্রেণীকক্ষে বেঞ্চে বসাকে কেন্দ্র করে একই শ্রেণীর সহপাঠিদের সঙ্গে ক্ষুদ্র বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। আমাদের উপর কোন হামলার ঘটনা ঘটেনি। একটি কুচক্রী মহল বিষয়টিকে রাজনৈতিক ইস্যু হিসেবে ব্যবহার করে কলেজ ছাত্রলীগ সেক্রেটারী অনি ভাইয়ের সম্মান ক্ষুন্ন করার জন্য মিথ্যা বানোয়াট বক্তব্য উপস্থাপন করে।
একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনির নেতৃত্বে হামলায় যারা অংশগ্রহণ করেছে বলে অপপ্রচার করা হয়েছে তাদের মধ্যে সিফাত বলেন, আমরা কোন ব্যক্তির নেতৃত্বে হামলা করিনি, ঘটনার সময় অনি ভাই কলেজে উপস্থিত ছিল না। আমাদের সহপাঠিদের সাথে হাতাহাতি হয়েছে, ঘটনায় কেউ আঘাত প্রাপ্ত হয়নি এবং এখানে কোন রাজনৈতিক ইস্যু ছিল না।
সংবাদ সম্মেলনে নাঙ্গলকোট হাছান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাছান অনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে সকল অপপ্রচার করা হয়েছে তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার ও বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে প্রতিবাদ করায় কলেজ অধ্যক্ষের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে পরিকল্পিত ভাবে অপপ্রচার করে আমার ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের মানহানি করা হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হয়েছে, ঘটনার দিন আমি কলেজ ক্যাম্পাসে উপস্থিত ছিলাম না। আমাকে ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করায়, আমি তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
কোমলমতি শিক্ষার্থীরা হচ্ছে শিক্ষকের কাছে সন্তানের মত, শিক্ষার্থীরা অন্যায় করলে সমাধান হবেই, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে থানায় গিয়ে অভিযোগ করে হয়রানি করতে হবে কেন?

লেখকের পরিচিতি

নাঙ্গলকোটে কলেজ অধ্যক্ষ কর্তৃক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচার, থানায় অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৭:২০:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ইমরান হোসেন সোহান, নাঙ্গলকোট
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট হাছান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাছান অনির বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার দুপুরে নাঙ্গলকোট প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সংবাদ সম্মেলনে অনির নেতৃত্বে যাদের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে মঙ্গলবার বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যমে অপপ্রচার করা হয়েছে তারা ওই ঘটনায় অনির কোন সম্পৃক্ততা নেই বলে বক্তব্য প্রদান করেন।
অনির নেতৃত্বে হামলা করে আহত করা হয়েছে বলে যাদের নাম ব্যবহার করা হয়েছে তাদের মধ্যে ফয়সাল ও জাবেদ বলেন, আমাদের শ্রেণীকক্ষে বেঞ্চে বসাকে কেন্দ্র করে একই শ্রেণীর সহপাঠিদের সঙ্গে ক্ষুদ্র বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। আমাদের উপর কোন হামলার ঘটনা ঘটেনি। একটি কুচক্রী মহল বিষয়টিকে রাজনৈতিক ইস্যু হিসেবে ব্যবহার করে কলেজ ছাত্রলীগ সেক্রেটারী অনি ভাইয়ের সম্মান ক্ষুন্ন করার জন্য মিথ্যা বানোয়াট বক্তব্য উপস্থাপন করে।
একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনির নেতৃত্বে হামলায় যারা অংশগ্রহণ করেছে বলে অপপ্রচার করা হয়েছে তাদের মধ্যে সিফাত বলেন, আমরা কোন ব্যক্তির নেতৃত্বে হামলা করিনি, ঘটনার সময় অনি ভাই কলেজে উপস্থিত ছিল না। আমাদের সহপাঠিদের সাথে হাতাহাতি হয়েছে, ঘটনায় কেউ আঘাত প্রাপ্ত হয়নি এবং এখানে কোন রাজনৈতিক ইস্যু ছিল না।
সংবাদ সম্মেলনে নাঙ্গলকোট হাছান মেমোরিয়াল সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাছান অনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে সকল অপপ্রচার করা হয়েছে তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার ও বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে প্রতিবাদ করায় কলেজ অধ্যক্ষের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে পরিকল্পিত ভাবে অপপ্রচার করে আমার ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের মানহানি করা হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হয়েছে, ঘটনার দিন আমি কলেজ ক্যাম্পাসে উপস্থিত ছিলাম না। আমাকে ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করায়, আমি তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
কোমলমতি শিক্ষার্থীরা হচ্ছে শিক্ষকের কাছে সন্তানের মত, শিক্ষার্থীরা অন্যায় করলে সমাধান হবেই, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে থানায় গিয়ে অভিযোগ করে হয়রানি করতে হবে কেন?