১১:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
মাদক সম্রাট বলে পরিচিত

নাঙ্গলকোটে যুবলীগ নেতার গুলিতে ব্যবসায়ী বিদ্ধ

পূর্বশত্রুতার জের ধরে কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা বাজারে আবদুল্লাহ আল মামুন ওরফে ভাষাণ (২৮) নামের এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে গুরুতর আহত করেছেন যুবলীগের এক নেতা। গত সোমবার রাত নয়টায় বাঙ্গড্ডা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর অবস্থায় ওই ব্যবসায়ীকে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী অনেকে জানান, নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা গ্রামের আইনজীবী সামছুল আলম ওরফে মোহনের ছেলে ঢাকায় বসবাসরত ব্যবসায়ী আবদুল্লাহ আল মামুন ঈদুল আজহার ছুটিতে বাড়িতে আসেন। ওই সময়ে তাঁর সঙ্গে বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম ও যুগ্ম আহ্বায়ক ইকবাল হোসেনের এলাকায় আধিপত্য ও গরুর বাজার নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। ওই ঘটনার জের ধরে সোমবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে বাঙ্গড্ডা বাজারে সাইফুল ও ইকবালের নেতৃত্বে যুবলীগের কর্মীরা আবদুল্লাহ আল মামুনের ওপর হামলা চালান। একপর্যায়ে সাইফুল ওই ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে গুলি করেন। পিস্তলের ওই গুলি মামুনের চোখের পাশ দিয়ে বিদ্ধ হয়। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কুমিল্লার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে গভীর রাতে তাঁকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বাঙ্গড্ডা বাজারের একাধিক ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অবিলম্বে সাইফুল ও ইকবালের কাছ থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে। নাঙ্গলকোট উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো. আবদুল মালেক বলেন, ‘সাইফুল ও ইকবাল যুবলীগের নেতা। কী কারণে গুলির ঘটনা ঘটেছে, তা জানি না।’

লেখকের পরিচিতি

মাদক সম্রাট বলে পরিচিত

নাঙ্গলকোটে যুবলীগ নেতার গুলিতে ব্যবসায়ী বিদ্ধ

আপডেট সময় : ০৬:১৬:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০১৩

পূর্বশত্রুতার জের ধরে কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা বাজারে আবদুল্লাহ আল মামুন ওরফে ভাষাণ (২৮) নামের এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে গুরুতর আহত করেছেন যুবলীগের এক নেতা। গত সোমবার রাত নয়টায় বাঙ্গড্ডা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর অবস্থায় ওই ব্যবসায়ীকে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী অনেকে জানান, নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা গ্রামের আইনজীবী সামছুল আলম ওরফে মোহনের ছেলে ঢাকায় বসবাসরত ব্যবসায়ী আবদুল্লাহ আল মামুন ঈদুল আজহার ছুটিতে বাড়িতে আসেন। ওই সময়ে তাঁর সঙ্গে বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম ও যুগ্ম আহ্বায়ক ইকবাল হোসেনের এলাকায় আধিপত্য ও গরুর বাজার নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। ওই ঘটনার জের ধরে সোমবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে বাঙ্গড্ডা বাজারে সাইফুল ও ইকবালের নেতৃত্বে যুবলীগের কর্মীরা আবদুল্লাহ আল মামুনের ওপর হামলা চালান। একপর্যায়ে সাইফুল ওই ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে গুলি করেন। পিস্তলের ওই গুলি মামুনের চোখের পাশ দিয়ে বিদ্ধ হয়। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কুমিল্লার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে গভীর রাতে তাঁকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বাঙ্গড্ডা বাজারের একাধিক ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অবিলম্বে সাইফুল ও ইকবালের কাছ থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে। নাঙ্গলকোট উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো. আবদুল মালেক বলেন, ‘সাইফুল ও ইকবাল যুবলীগের নেতা। কী কারণে গুলির ঘটনা ঘটেছে, তা জানি না।’